কেন করবেন এক্সফোলিয়েশন?
ঋতু হিসেবে গ্রীষ্ম, বর্ষা এবং শীতের আমেজ আলাদা আলাদা হলেও এই তিন ঋতুতেই সবচেয়ে কমন ব্যাপারটা হচ্ছে দূষণ।
আর প্রতিদিন দূষণের এই মাত্রা বেড়ে গিয়ে ভোগান্তি বাড়াচ্ছে ত্বকের। উজ্জ্বল, প্রাণবন্ত এবং দাগহীন ত্বক পাওয়া হয়ে গেছে স্বপ্নের ব্যাপার!
কিন্তু এই স্বপ্ন সত্যির একটি অনেক সহজ ঊপায় আছে। যার খবর হয়তো অনেকেরই অজানা!
এক্সফোলিয়েশন হচ্ছে সেই ক্লিন এন্ড ক্লিয়ার স্কিন পাওয়ার জাদুকরি পন্থা এক্সফোলিয়েশন বলতে মূলত ত্বকের একদম বাহিরের স্তরের ডেড সেলগুলা ক্লিন করাকে বোঝায়।
এর ব্যবহার সর্বপ্রথম শুরু হয় ইজিপ্টে। এশিয়াতেও এর ব্যবহার শুরু হয় বহু হাজার বছর আগে থেকে। প্রাকৃতিক এবং কেমিক্যাল দুই ধরণের এক্সফোলইয়েটই প্রচলিত।
স্কিন টাইপ ভেদে এক্সফোলিয়েশনের মাত্রা বিভিন্ন হলেও সপ্তাহে অন্তত একবার এক্সফোলিয়েট করা অবশ্য কর্তব্য। এক্সফোলিয়েশনের মূল উপকারীতাগুলো হচ্ছে-
ত্বক পরিষ্কার করে গভীর থেকে
নিয়মিত এক্সফোলিয়েটের সবচেয়ে প্রথম এবং প্রধান উপকারীতা হচ্ছে তা ত্বকের গভীরে কোন ময়লা জমতে দেয়না।
ফলে ত্বক হয় স্বাস্থকর এবং উজ্জ্বল। যারা রেগুলার মেকআপ সামগ্রী ব্যবহার করে থাকেন তাদের জন্য প্রতিদিন এক্সফোলিয়েট করা ছাড়া বিকল্প কোন উপায় নেই ক্লিন এন্ড ক্লিয়ার স্কিনের জন্য।
পাউডার অথবা ক্রিম যেই বেসেরই মেকআপ ব্যবহার করা হোক না কেন ক্লেন্সার, নারিকেল তেল দিয়ে সম্পূর্ণ মেকাপ রিমুভ করা কখনোই সম্ভব হয় না।
তাই দিন শেষে ঘরে ফিরে স্কিন এক্সফোলিয়েট করে নিলে আর করতে হবে না চিন্তা ব্রেক আউটস নিয়ে।
লোমকূপের পরিমাণ কমায়
পোরস বা লোমকূপ আমাদের সকলেরই জানা একটা অতি পরিচিত নাম। ত্বকের লোমকূপের আকার বড় হয়ে গেলে তাতে খুব সহজেই ধূলাবালি, ফেইস অয়ল, মেকআপ এর অবশিষ্টাংশ জমে থাকে।
একটা সময়ে গিয়ে তা বড় স্কিন প্রব্লেমের রুপ ধারণ করে। নিয়ম ধরে এক্সফোলিয়েট করলে অতি সহজেই এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব যেহেতু এক্সফোলিয়েটের দ্বিতীয় বড় উপকারীতা হচ্ছে এটা লোমকূপের আকার ছোট করে।
পোরস মিনিমাইজ হয়ে গেলে এতে আর ময়লা, ধুলোবালি জমতে পারেনা ফলে স্কিনের কালোভাব, দাগ সবকিছু দূর করে স্কিনকে করে প্রাণবন্ত এবং ব্রাইট।
পিম্পল এবং ব্রণ থেকে সুরক্ষ
পিম্পল এবং ব্রণের সমস্যায় ভুগছেন না এমন মানুষের সংখ্যা খুব কম। এই সমস্যার অন্যতম মূল কারণ ত্বকে ডেড সেল, ইম্পিউরিটিজের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া।
যাদের রেগুলার এই সমস্যায় নাজেহাল হতে হচ্ছে, সব রকমের দেশি- বিদেশি কস্মেটিক্স পণ্য ব্যবহার করেও কাঙ্ক্ষিত ফলাফল পাচ্ছেন না আপনাদের বলছি আর দেরী না করে আজ থেকেই এক্সফোলিয়েট করা শুরু করে দিন! স্কিনের ডিপ ক্লিনই দিতে পারে একমাত্র স্কিনের সব রকমের সমস্যা থেকে ঝটপট মুক্তি!
বলিরেখা কমায়
সময়ের সাথে সাথে যেমন বাড়ে বয়স তেমনি বয়সের সাথে সাথে বাড়ে বলিরেখা। এই বলিরেখার হাত থেকে বাঁচতে এখন অনেকেই ঝুঁকছেন নামি-দামি এন্টি এইজিং ক্রিমের প্রতি।
কিন্তু এই বলিরেখার সবচেয়ে সহজ এবং সুলভ সমাধান হচ্ছে রেগুলার এক্সফোলিয়েট করা! নিয়মিত এক্সফোলিয়েটের জন্য ত্বকের মৃতকোষগুলো পরিষ্কার হয়ে যায় এবং সেখানে তৈরি হয় নতুন কোষ যা ত্বককে করে তোলে ইয়াং এন্ড বিউটিফুল!
ত্বকের ব্লাড সার্কুলেশন বাড়ায়
নিয়মিত এক্সফোলিয়েটের আরো একটি উপকারীতা হচ্ছে এটা ত্বকের ব্লাড সার্কুলেশন এবং লিম্ফেটিক ড্রেনেজের
এখন নিশ্চয়ই ভাবছেন, যেই এক্সফোলিয়েটের এতো গুন, তা ঘরে বসে খুব সহজে কিভাবে করতে পারবেন ? তার উপায় ও একদম হাতের কাছে!
রেগুলার এক্সফোলিয়েটের জন্য ব্যবহার করতে পারেন এক্সফোলিয়েটিং বেদিং গ্লাভস! এই জাদুকরি গ্লাভস কিনতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন ‘কেয়ার মি’ ওয়েবসাইট থেকে! সুলভ মুল্যে পেয়ে যাবেন আপনার সুন্দর ত্বকের চাবিটি!

Sample Block Quote
Praesent vestibulum congue tellus at fringilla. Curabitur vitae semper sem, eu convallis est. Cras felis nunc commodo loremous convallis vitae interdum non nisl. Maecenas ac est sit amet augue pharetra convallis nec danos.
Sample Paragraph Text
Praesent vestibulum congue tellus at fringilla. Curabitur vitae semper sem, eu convallis est. Cras felis nunc commodo eu convallis vitae interdum non nisl. Maecenas ac est sit amet augue pharetra convallis nec danos dui.
Cras suscipit quam et turpis eleifend vitae malesuada magna congue. Damus id ullamcorper neque. Sed vitae mi a mi pretium aliquet ac sed elitos. Pellentesque nulla eros accumsan quis justo at tincidunt lobortis denimes loremous. Suspendisse vestibulum lectus in lectus volutpat, ut dapibus purus pulvinar. Vestibulum sit amet auctor ipsum.
Wow Nice blog